১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি

  • Reporter Name
  • Update Time : 12:41:22 pm, Thursday, 16 January 2025
  • 64 Time View

oppo_0

কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঘন্টাব্যাপী জেলা শহরের ১ নং ট্রাফিক মোড়ে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তাব্য দেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ সভাপতি আসিফ মাহমুদ তমাল, গাইবান্ধা জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি তবারক হোসেন, সাধারন সম্পাদক বাদল চন্দ্র ঘোষ, কাজী নাজমুল হাসান, খায়রুল হাসান সহ অনেকে। বক্তারা বলেন, আমরা রেস্তোরাঁ সেক্টরে সব চেয়ে বেশি কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করেছি। বর্তমানে রেস্তোরাঁ সেক্টরে ৩০ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এবার আমাদের একটা দাবি ছিল ভ্যাট ৩% করা। কমানো তো দুরের কথা এনবিআরের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগের ৫% ও ভ্যাট টি নাই। উল্টে বৃদ্ধি করে ১৫% করা হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা পথে নেমে যাবো। আমাদের দাবি মানা না হলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসুচি দেওয়া হবে। মানববন্ধনটিতে জেলার বিভিন্ন রেস্তোরাঁর মালিক, কর্মচারীগন অংশ নেয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Tavir Rahman

Popular Post

১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি

Update Time : 12:41:22 pm, Thursday, 16 January 2025

কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঘন্টাব্যাপী জেলা শহরের ১ নং ট্রাফিক মোড়ে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বক্তাব্য দেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সহ সভাপতি আসিফ মাহমুদ তমাল, গাইবান্ধা জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি তবারক হোসেন, সাধারন সম্পাদক বাদল চন্দ্র ঘোষ, কাজী নাজমুল হাসান, খায়রুল হাসান সহ অনেকে। বক্তারা বলেন, আমরা রেস্তোরাঁ সেক্টরে সব চেয়ে বেশি কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করেছি। বর্তমানে রেস্তোরাঁ সেক্টরে ৩০ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এবার আমাদের একটা দাবি ছিল ভ্যাট ৩% করা। কমানো তো দুরের কথা এনবিআরের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগের ৫% ও ভ্যাট টি নাই। উল্টে বৃদ্ধি করে ১৫% করা হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা পথে নেমে যাবো। আমাদের দাবি মানা না হলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসুচি দেওয়া হবে। মানববন্ধনটিতে জেলার বিভিন্ন রেস্তোরাঁর মালিক, কর্মচারীগন অংশ নেয়।