রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের উন্নয়নে ৭ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:৪৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১১৭ Time View

দ্বিতীয় দিনের মতো গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের উন্নয়নে ৭ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা।

গাইবান্ধার সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে (শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে এ অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। এ কর্মসূচি চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ফিহাদুর রহমান দিবস, অতনু সাহাসহ আরও অনেকে বলেন ৭ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। আমরা ধীরে ধীরে সর্বসাধারণকে সংগঠিত করছি। এর মধ্যে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না দেখলে আগামীতে আরও কঠোর আন্দোলনে যাবো আমরা।

ছাত্র-জনতার দাবিগুলো হচ্ছে- ১. ব্যর্থ তত্ত্বাবধায়ককে অপসারণ করতে হবে। ২. ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের স্ট্যান্ডার্ড সেটাপের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় শতভাগ জনবল নিয়োগ সুনিশ্চিত করতে হবে। ৩. ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের স্ট্যান্ডার্ড সেটাপের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পূর্ণ অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে। ৪. রোগীর খাবারের গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে। ৫. বরাদ্দকৃত ওষুধের সুষ্ঠুবিতরণ নিশ্চিতে নিয়মিত তদারকি জারি রাখতে হবে। ৬. অসাধু সিন্ডিকেট এবং দালালদের দৌরাত্ম্য দূরীকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ৭. ১০ টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করতে হবে।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Tavir Rahman

জনপ্রিয়

গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের উন্নয়নে ৭ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন

Update Time : ০৬:৪৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দ্বিতীয় দিনের মতো গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের উন্নয়নে ৭ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র-জনতা।

গাইবান্ধার সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে (শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে এ অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। এ কর্মসূচি চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ফিহাদুর রহমান দিবস, অতনু সাহাসহ আরও অনেকে বলেন ৭ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। আমরা ধীরে ধীরে সর্বসাধারণকে সংগঠিত করছি। এর মধ্যে কর্তৃপক্ষের দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না দেখলে আগামীতে আরও কঠোর আন্দোলনে যাবো আমরা।

ছাত্র-জনতার দাবিগুলো হচ্ছে- ১. ব্যর্থ তত্ত্বাবধায়ককে অপসারণ করতে হবে। ২. ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের স্ট্যান্ডার্ড সেটাপের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় শতভাগ জনবল নিয়োগ সুনিশ্চিত করতে হবে। ৩. ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের স্ট্যান্ডার্ড সেটাপের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পূর্ণ অবকাঠামো সুনিশ্চিত করতে হবে। ৪. রোগীর খাবারের গুণগত মান নিশ্চিত করতে হবে। ৫. বরাদ্দকৃত ওষুধের সুষ্ঠুবিতরণ নিশ্চিতে নিয়মিত তদারকি জারি রাখতে হবে। ৬. অসাধু সিন্ডিকেট এবং দালালদের দৌরাত্ম্য দূরীকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। ৭. ১০ টি আইসিইউ শয্যা স্থাপন করতে হবে।